১.ভাষা কি?
উত্তর : ভাবের উচ্চারণ
২.বাংলা ভাষারীতি কত প্রকার কিকি?
উত্তর : ২ প্রকার। যথা: ১। মৌখিক বা কথ্য (Oral form), ২। লৈখিক বা লেখ্য (Written form)
৩.মৌখিক রীতির কয়টি রূপ?
উত্তর : মৌখিক রীতির ২টি রূপ। যথা: ১। প্রমিত / মান মৌখিক ভাষা / আদর্শ কথ্যরীতি, ২। আঞ্চলিক কথ্যরীতি
৪. লৈখিক রীতির কয়টি রূপ?
উত্তর : লৈখিক রীতির ৩টি রূপ। যথা: ১। সাধুরীতি, ২। চলিতরীতি/প্রমিতরীতি, ৩। কাব্য রীতি
৫. বাংলা কাব্যরীতি কয় ভাগে বিভক্ত?
উত্তর : বাংলা কাব্য রীতি ২ ভাগে বিভক্ত। যথা: ১। পদ্য কাব্য রীতি, ২। গদ্য কাব্য রীতি
৬.স্থান ও কালভেদে ভাষার যে পরিবর্তন ঘটে তা কোন ভাষা রীতির পরিবর্তন?
উত্তর : কথ্য ভাষা রীতির পরিবর্তন।
৭.নির্দিষ্ট পরিবেশে মানুষের বস্তু ও ভাবের প্রতিক কোনটি?
উত্তর : শব্দ
৮.মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম কোনটি?
উত্তর : ভাষা
৯.ভাষার মৌলিক অংশ কয়টি?
উত্তর : ৪ টি
১০. বাংলা ভাষার উৎস কী?
উত্তর: বাংলা ভাষার উৎস হলো ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের ইন্দো-আর্য শাখা।
১১. বাংলা ভাষার উদ্ভব কোন প্রাচীন ভাষা থেকে?
উত্তর :মাগধী প্রাকৃত এবং অপভ্রংশ থেকে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে।
১২. বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন কী?
উত্তর : চর্যাপদ হলো বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন।
১৩. চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
১৪. বাংলা ভাষার কয়টি স্তর রয়েছে?
উত্তর : সাধারণত বাংলা ভাষার তিনটি স্তর রয়েছে:প্রাচীন বাংলা, মধ্য বাংলা এবং আধুনিক বাংলা।
১৫. ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তিকাল কত?
উত্তর : ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তিকাল ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ।
১৬.বাংলা ভাষার কোন রূপটি প্রমিত হিসেবে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর :সাধু এবং চলিত – উভয় রূপই প্রমিত রূপে ব্যবহৃত হয়, তবে বর্তমানে চলিত রূপই অধিক প্রচলিত।
১৭. ‘বঙ্গালী’ এবং ‘অহমিয়া’ ভাষার সাথে বাংলা ভাষার সম্পর্ক কী?
উত্তর :’বঙ্গালী’ হলো বাংলা ভাষার একটি উপভাষা এবং ‘অহমিয়া’ (অসমীয়া) বাংলা ভাষার একটি সহোদরা ভাষা।
১৮.ব্যাকরণ ও ভাষার মধ্যে কোনটি আগে সৃষ্টি হয়েছে?
উত্তর : ভাষা
১৯. দেশ-কাল পরিবেশ ভেদে কিসের পার্থক্য ঘটে?
উত্তর : ভাষার
২০. প্রাকৃত শব্দের ভাষাগত অর্থ কি?
উত্তর : জনগনের ভাষা
২১. কোন ভাষা হতে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে?
উত্তর : প্রাকৃত
২২. বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে কোন শতাব্দীতে?
উত্তর : সপ্তম শতাব্দীতে
২৩.ভাষাভাষী জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা ভাষা পৃথিবীর কততম মাতৃভাষা?
উত্তর :৭ম
২৪. ভাষার প্রধান উপাদান কী?
উত্তর : ধ্বনি
২৫. বাংলা ভাষার পূর্ববর্তী স্তরের নাম কী?
উত্তর : প্রাকৃত
২৬.উপভাষা (Dialect) কোন টি?
উত্তর :অঞ্চল বিশেষের মানুষের মুখের ভাষা।
২৭. ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার কয়টা শাখা রয়েছে?
উত্তর : ২ টি
২৮.ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ এর মতে বাংলা ভাষা যে প্রাকৃত রূপ থেকে এসেছে?
উত্তর : গৌড়ীয়
২৯. বাংলার আদি জনগোষ্ঠী কোন ভাষাভাষী ছিল?
উত্তর : অস্ট্রিক
৩০. কোনটি ভাষার ঐতিহ্য বিশেষ?
উত্তর : বাগধারা
৩১. সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য নির্ণয় করো।
সাধুভাষা | চলিতভাষা |
সাধুরীতি ব্যাকরণের নিয়ম মেনে চলে। | চলিত রীতিতে ব্যাকরণের নিয়ম মেনে চলে না। |
সাধু রীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। | চলিত রীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট নয়। |
সাধুভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়। | চলিতরীতিতে সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায় না। |
সাধুরীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। | এ রীতি তদ্ভব শব্দবহুল। |
এটি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগী। | এ রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় উপযোগী। |
সাধুরীতিতে অব্যয় পদ দীর্ঘ হয়। | চলিত রীতিতে অভ্যয়পদ অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়। |
এ রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ দীর্ঘ হয়। পূর্ণরূপে ব্যবহৃত হয়। | সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ সংক্ষিপ্তরূপে ব্যবহৃত হয়। |
সাধুরীতিতে অনুসর্গ পূর্ণরূপে ব্যবহৃত হয়। | চলিত রীতিতে অনুসর্গের সংক্ষিপ্ত হয়। |
এ রীতিতে সন্ধি ও সমাসবদ্ধ পদ বেশি থাকে। | চলিত রীতিতে সন্ধি ও সমাসবদ্ধ পদ ভেঙে ব্যবহার করা হয়। |
সাধুরীতি সাধারণত কৃত্রিম। | চলিতরীতি কৃত্রিমতা বর্জিত। |
সাধুরীতি অপরিবর্তনীয়। | চলিতরীতি সর্বদা পরিবর্তনশীল। |
সাধুরীতি সংস্কৃত প্রত্যয়ের নিয়ম মেনে চলে। | চলিতরীতি সংস্কৃত প্রত্যয়ের নিয়ম মেনে চলে না। |
সাধুরীতিতে ধ্বন্যাত্নক শব্দের ব্যবহার কম। | চলিত রীতিতে ধ্বন্যাত্নক শব্দের প্রাধান্য বেশি। |
সাধু ভাষা শিষ্ট ও ভদ্র জনেরা কম ব্যবহার করেন। | চলিত ভাষা শিষ্ট ও ভদ্রজনের কথিত ভাষা। |
সাধুরীতির ভাষা প্রমিত উচ্চারণ নয় | চলিতরীতির ভাষার বৈশিষ্ট্য প্রমিত উচ্চারণ। |
সাধুরীতি হলো দুর্বোধ্য। | চলিতরীতি হলো সহজবোধ্য। |
সাধু ভাষারীতি সর্বজনগ্রাহ্য লেখার ভাষা। | চলিতরীতি সর্বজনবোধ্য মুখের ও লেখার ভাষা। |
সাধু ভাষা মার্জিত। | চলিতভাষা চটুল,জীবন্ত ও লোকায়ত। |
সাধুরীতি ধ্বনি পরিবর্তনের নিয়ম মেনে চলে। | চলিতরীতি ধ্বনি পরিবর্তন এর নিয়ম মেনে চলে না। |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- সাধুরীতি উদ্ভব হয়- উনিশ শতকের শুরুতে /১৮০০ খৃষ্টাব্দে।
- চলিতরীতির উদ্ভব হয়- বিশ শতকের শুরুতে / ১৯১৪ খৃষ্টাব্দে।
- সাধুভাষার জনক – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
- সাধু ভাষাকে প্রাঞ্জল করতে প্রথম কাজ করেন- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
- বর্তমানে সর্বজন স্বীকৃত ভাষা – চলিত ভাষা।
- সাধুভাষা পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন – রাজা রামমোহন রায়।
- চলিতরীতির রূপকার বা প্রথম ব্যবহারকরী- প্রমথ চৌধুরী।
- বাংলা গদ্যের প্রথম যুগে প্রচলন ছিল – সাধুরীতি।
- সাধু ভাষার প্রচলন হ্রাস পায়- বিংশ শতাব্দীতে।
- ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী মানুষের ভাষা মূলত- চলিত ভাষা।
- চলিত ভাষাকে জনপ্রিয় করেন – প্রমথ চৌধুরী।
- প্রমথ চৌধুরী চলিত ভাষা ব্যবহারে প্রভাবিত করেছিলেন – রবিঠাকুরকে।
- চলিত ভাষাকে মান ভাষা রুপে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আন্দোলন করেন – প্রমথ চৌধুরী।
- সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য – ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায়।
- সাধু ও চলিত রীতি বাংলা ভাষায় যে রূপে বিদ্যমান- লেখ্য।
- সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়- অব্যয়।
- প্রতিটি বাঙালি শিশুর মাতৃভাষা বা প্রথম ভাষা হলো- আঞ্চলিক ভাষা।
- সাধু ও চলিত রীতির মিশ্রণে বাক্যে যে দোষে দুষ্ট হয়- গুরুচন্ডালী দোষ।
- চলিত ভাষার প্রথম নির্দশন খুঁজে পাওয়া যায় – আলালের ঘরের দুলাল উপন্যাসে।
- মৌখিক ভাষা প্রতি ১০ বর্গ কিমি অন্তর অন্তর পরিবর্তন হয়।
- চলিতভাষার আর্দশ গৃহীত ভাষাকে বলে – প্রমিত ভাষা।
- বাংলাদেশে আঞ্চলিক ভাষার অভিধান প্রথম লেখেন – ড. মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৬৫)
- সাহিত্যিক ভাষার আদি জননী হলো- কথ্যভাষা।
- গ্রিক ভাষায় উপভাষা অর্থ হলো- কথা বলার প্রকৃতি।
- উপভাষা হলো একটি ভাষার ভৌগোলিক রূপভেদ।
- সাধু ও চলিত রূপ এর তুলনামূলক গবেষণা করেন- প্রমথ চৌধুরী।
বিগত সালের প্রশ্ন
১. অদ্য শব্দটি কোন ভাষারীতির উদাহরণ?
ক. চলিত খ. সাধু গ. প্রকৃত ঘ. কোল উত্তর : খ
২.তোমাকে দেখে খুবই খুশি হলাম এই বাক্যটি কোন ভাষা রীতিতে লেখা?
ক. চলিত খ. সাধু গ. আঞ্চলিক ঘ. কথ্য উত্তর : খ
৩.ভাষার কোন রীতি কেবলমাত্র লেখ্যরূপে ব্যবহার হয়?
ক. কথ্যরীতি খ. আঞ্চলিক রীতি গ. সাধুরীতি ঘ. চলিত রীতি উত্তর : গ
৪.চলিত রীতির শব্দ কোনটি?
ক. শুল্ক খ. শুকনা গ. তুলা ঘ. তুলো উত্তর : ঘ
৫.নিচের কোন শব্দটি সাধু ভাষায় ব্যবহারের উপযোগী?
ক. শুকনো খ. সাথে গ. জুতা ঘ. বুনো উত্তর : গ
৬. সাধু ও চলিত রীতি বাংলা ভাষার কোনরূপে বিদ্যমান?
ক. আঞ্চলিক খ. উপভাষা গ. লেখ্য ঘ. কথ্য উত্তর : গ
৭.সাধুভাষা পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন-
ক. রাজা রামমোহন রায় খ. রাজা মনিমোহন রায় গ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ঘ. অক্ষয় কুমার দত্ত উত্তর : ক
৮.কোনটি চলিত ভাষার বৈশিষ্ট্য?
ক. গাম্ভীর্য খ. ব্যাকরণ অনুসরণ করে চলে গ. তৎসম শব্দের বহুল ব্যবহার ঘ. প্রমিত উচ্চারণ উত্তর : ঘ
৯. কোন ভাষারীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট?
ক. চলিত খ. সাধু গ. প্রকৃত ঘ. কোল উত্তর : খ
১০. ভাষার কোন রীতি পরিবর্তনশীল?
ক. চলিত খ. সাধু গ. প্রকৃত ঘ. কোল উত্তর :ক
১১. চলিত ভাষারীতির জন্য কোন বৈশিষ্ট্য প্রযোজ্য?
ক. আভিজাত্য অধিকারী খ. পরিবর্তনশীল গ. গুরুগম্ভীর ঘ. অপরিবর্তনীয় উত্তর : খ
১২. সাধু ও চলিত অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়-
ক. অভ্যয় খ. সম্বোধন পদ গ. সর্বনাম ঘ. ক্রিয়া উত্তর : ক
১৩. সাধুরীতিতে কোন পদ দীর্ঘরূপ হয় না?
ক. বিশেষ্য খ. সর্বনাম গ. অব্যয় ঘ. উপসর্গ উত্তর : গ
১৪.চলিত ভাষার নিন্মের কোনটির রূপ সংক্ষিপ্ত হয়?
ক. অনুসর্গ খ. বিশেষ্য গ. অব্যয় ঘ. উপসর্গ উত্তর : ক
১৫. কিয়ৎক্ষণ শব্দের চলিত রূপ কোনটি?
ক. কিছুক্ষণ খ. কিছু সময় গ. কয়েকক্ষণে ঘ. কয়েক মুহূর্ত উত্তর : ক
১৬. নিচের কোনটি সাধুরীতির উদাহরণ?
ক. তখন গভীর ছায়া নেমে আসে সর্বত্র খ. তখন গভীর ছায়া নামিয়া আসিল সবখানে গ. তখন গভীর ছায়া নামিয়া আসবে সর্বত্র ঘ. তখন গভীর ছায়া সর্বত্র ঢেকে গিয়েছে উত্তর : খ
১৭. সাধুভাষা সাধারণত কোথায় অনুপযোগী?
ক. কবিতার পঙক্তিতে খ. গানের কলিতে গ. গল্পের বর্ণনায় ঘ. নাটকের সংলাপে উত্তর : ঘ
১৮.নাটকের সংলাপের উপযোগী ভাষার কোন রীতি?
ক. চলিত খ. সাধু গ. আঞ্চলিক ঘ. মিশ্র উত্তর : খ
১৯. ক্রিয়া, সর্বনাম ও অনুসর্গের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়-
ক. চলিত ভাষারীতিতে খ. সাধু ভাষারীতিতে গ. সমাজ উপভাষায় ঘ. আঞ্চলিক উপভাষায়
উত্তর : খ
২০. বাংলা ভাষার মূল উৎস কি?
ক. হিন্দি ভাষা খ. বৈদিক ভাষা গ. উড়িয়া ঘ. অনার্য ভাষা উত্তর : খ
২১. কোনটি সাধু রীতির শব্দ?
ক. আজ খ. মিনতি গ. জল ঘ. জোৎস্না উত্তর : ঘ
২২.জুতো শব্দটি কোন ভাষারীতির?
ক. চলিত খ. সাধু গ. প্রকৃত ঘ. কোল উত্তর : ক
২৩.বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম নিদর্শন কোনটি?
ক. মধুমালতী খ. সিকান্দারনামা গ. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন ঘ. বৈষ্ণব পদাবলী উত্তর : গ
২৪. ভাষার কোন রীতি তৎসম শব্দবহুল?
ক. কথ্য রীতি খ. সাধু রীতি গ. আঞ্চলিক রীতি ঘ. চলিত রীতি উত্তর : খ
২৫.বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে প্রচলিত উপভাষার নাম কী?
ক.পশ্চমী খ.পূর্বী গ.বরেন্দ্র ঘ.রাঢ়ী উত্তর :গ
২৬. মানুষের ভাষাকে সাধুভাষা হিসাবে প্রথম অভিহিত করেন কে?
ক.বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় খ.ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর গ.রাজা রামমোহন রায় ঘ.প্যারিচাঁদ মিত্র
উত্তর :গ
২৭. বাংলা ভাষার সাধু ও চলিত রূপের মধ্যে তুলনামূলক গবেষণা করেন কে?
ক.উইলিয়াম কেরি খ.এডওয়ার্ড ডিমোক গ.শ্যামাচরন গঙ্গোপাধ্যায় ঘ.প্রমথ চৌধুরী উত্তর :ঘ
২৮.পূর্বেই শব্দটির চলিতরূপ কোনটি?
ক.পূর্বে খ.পূর্ব গ.পুব ঘ.আগেই উত্তর :ঘ
২৯.সাধুভাষার কোন শব্দের প্রাধান্য বেশি?
ক.দেশি খ.বিদেশি গ.তৎসম ঘ.তদ্ভব উত্তর :গ
৩০. সাধু ও চলিত রীতির মিশ্রণে বাক্য কোন দোষে দুষ্ট হয়?
ক.আঞ্চলিক খ.গুরুচন্ডালী গ.বাহুল্য ঘ.উৎপ্রেক্ষা দোষ উত্তর:খ
৩১.সাধু ও চলিত রীতির পার্থক্য কোন পদে বেশি?
ক.সর্বনাম ও বিশেষ্য খ.ক্রিয়া ও সর্বনাম গ.ক্রিয়া ও অব্যয় ঘ.অব্যয় ও ক্রিয়া উত্তর :খ
৩২.ভাষার মৌলিক রীতি কোনটি?
ক.বক্তৃতার রীতি খ.লেখার রীতি গ.কথা বলার রীতি ঘ.লেখা ও বলার রীতি উত্তর :ঘ
৩৩.কোন ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়?
ক.কথ্য ভাষা খ.সাধু ভাষা গ.আঞ্চলিক ভাষা ঘ.চলিত ভাষা উত্তর :খ
৩৪.নিচের কোনটি চলিত রীতির শব্দ?
ক.তুলা খ.শুকনো গ.পড়িল ঘ.সহিত উত্তর :খ
৩৫.বন্য শব্দটির চলিতরূপ কোনটি?
ক.বন্যে খ.বুনো গ.বন্য ঘ.বনো উত্তর:খ
৩৬.চকিত হইয়া শব্দটির চলিতরূপ কোনটি?
ক.চকিত হয়ে খ.চকিত হইয়া গ.চকিতে ঘ.চমকে উত্তর :ঘ
৩৭.পার হইয়া` এই ক্রিয়া পদের সাধু রূপটি চলিত রূপে রূপান্তর করলে হবে-
ক.পার হয়ে খ.পারায়ে গ.পেরিয়ে ঘ.পার হইয়ে উত্তর :গ
৩৮.`ছড়ালে` এর সাধু রূপ কোনটি?
ক.ছড়াইলে খ.ব্যাপ্তিলে গ.ব্যাপ্ত হইলে ঘ.ছড়াইয়া দিলে উত্তর :ক
৩৯. চলিত রীতির শব্দ কোনটি?
ক.করবার খ.করার গ.করিবার ঘ.করে উত্তর :ঘ